দোয়া কুনুত এর ফজিলত | দোয়া কুনুত ডাউনলোড pdf

দোয়া কুনুত এর ফজিলত | দোয়া কুনুত ডাউনলোড pdf, দোয়া কুনুত বাংলা অর্থসহঃ- আমরা সবাই জানি যে দোয়া কুনুত একটি বিখ্যাত দোআ। এই দোয়াটি প্রতিদিন এশার নামাযের সময় বিতরের নামাযের একেবারে শেষ রাকাতে পড়তে হবে। অর্থাৎ যা আমরা বিতরের নামাজের তৃতীয় রাকাতে রুকুতে যাওয়ার আগে পড়ি। আর আমরা সকলেই জানি যে, বিতর নামায এমন একটি নামাজ যা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ওয়াজিব। বিতরের নামাযের একেবারে শেষ রাকাতে রুকুতে যাওয়ার আগে, রফয়ে ইয়াদাইন করার পর, দুআ কুনুত পড়ে রুকুতে যেতে হবে। তাই আজকের আর্টিকেলে সেই দুআ কুনুত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। তাই লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আশাকরি দোয়া কুনুত সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানতে পারবেন।

দোয়া কুনুত এর ফজিলত
দোয়া কুনুত এর ফজিলত

দোয়া কুনুত কি

বিতরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মিলিয়ে তাকবীরের সাথে যে দুআ পাঠ করা হয় তা হল দুআ কুনুত। এই প্রার্থনায় আল্লাহর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুরোধ রয়েছে। হানাফী মাজহাব মতে বিতর নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজীব।

দোয়া কুনুত আরবি

আপনারা যারা যারা শুধু মাত্র আরবিতে দোয়া কুনুত পড়তে চান, তাদের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আরবি দোয়াটিই হলো দোয়া কুনুত।
اَللَّهُمَّ اِنَّا نَسْتَعِيْنُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُؤْمِنُ بِكَ وَنَتَوَكَّلُ عَلَيْكَ وَنُثْنِىْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ-اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَلَكَ نُصَلِّىْ وَنَسْجُدُ وَاِلَيْكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ وَنَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشَى عَذَابَكَ اِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحِقٌ

দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ

আল্লাহুম্মা ইন্না নাস্‌তাঈ’নুকা, ওয়া নাস্‌তাগ্‌ফিরুকা, ওয়া নু’’মিনু বিকা, ওয়া নাতাওয়াক্কালু ‘আলাইকা, ওয়া নুছনী আলাইকাল খাইর। ওয়া নাশ কুরুকা, ওয়ালা নাকফুরুকা, ওয়া নাখলাউ’, ওয়া নাতরুকু মাঁই ইয়াফজুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া লাকানুসল্লী, ওয়া নাসজুদু, ওয়া ইলাইকা নাস’আ, – ওয়া নাহফিদু, ওয়া নারজু রাহমাতাকা, ওয়া নাখশা – আযাবাকা, ইন্না আযাবাকা বিল কুফ্‌ফারি মুলহিক্ব।

দোয়া কুনুত বাংলা অর্থ

আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না। সম্পর্ক ছিন্ন করি ও পরিত্যাগ করি যারা তোমার অবাধ্যতা করে ৷ হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামায পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।

দোয়া কুনুত ছবি। দোয়া কুনুত ডাউনলোড pdf

দোয়া কুনুত ছবি
দোয়া কুনুত ছবি

দোয়া কুনুত অডিও ডাউনলোড

দোয়া কুনুত বিতর নামাজের ৩য় রাকাআতে সুরা ফাতিহার সাথে সুরা মিলানোর পর তাকবির দিয়ে যে দোয়া পড়তে হয়। দোয়া কুনুত এর মধ্যে রয়েছে আল্লাহ কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবেদন। দোয়া কুনুত অনেক মানুষই জানে না। তাই দুআ কুনুত অডিও ডাইনলোড আপশন দেয়া হলো। আপনারা এখান থেকে ডাউনলোড করে আপনারা সুন্দরভাবে দোয়া কুনুত শিখতে পারবেন দোয়া কুনুত অডিও ডাউনলোড

দোয়া কুনুত ভিডিও

দোয়া কুনুত হলো সেই দুয়া যা এশার নামাজে বেতের নামাজ এর ৩য় রাকাআতে সুরা ফাতিহার সাথে অন্য সুরা মিলিয়ে পড়ার পর তাকবির দিয়ে যে দোয়া পড়তে হয়। দোয়া কুনুত অনেক গুরুত্বপূর্ণ দোয়া। কিন্তু অনেক মানুষই জানে না দোয়া কুনুত সঠিক ভাবে। তাই দুআ কুনুত এর ভিডিও দেয়া হলো। আপনারা এই ভিডিও দেখে সুন্দরভাবে দোয়া কুনুত শিখতে পারবেন. দোয়া কুনুত এর ফজিলত

 

দোয়া কুনুত মুখস্ত করার সহজ পদ্ধতি

দোয়া কুনুত মুখস্ত করার সহজ পদ্ধতি-দোয়া কুনুত বেতের নামাজে পড়া সুন্নাত। সুতরাং বেতের নামাজে দোয়া কুনুত না পড়লে বেতের নামাজ পরিপূর্ণ হবে না তাই দোয়া কুনুত সকলের জানা উচিৎ। কিন্তু কিভাবে দোয়া কুনুত সহজ পদ্ধতিতে মুখস্ত করা যায়? আমরা অনেকেরই লজ্জা বা সময়ের অভাবে হুজুরের কাছে গিয়ে দুয়া কুনুত শেখা সম্ভব হয় না। তাই বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে পিডিএফ আকারে বাংলায় অথবা ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে খুব সহজেই দোয়া কুনুত শিখতে পারবেন

দোয়া কুনুত এর বিকল্প

দোয়া কুনুত এর বিকল্প কি বা দোয়া কুনুত না জানলে কীভাবে বেতের নামাজ পড়বেন? এশার নামাজে বেতের নামাজ ওয়াজিব তাই অবশ্যই বিতরের নামাজ পড়তে হবে। তবে যদি দোয়া কুনুত মুখস্ত না থাকে তবে যত দিন না মুখস্ত হয় তাহলে বেতের নামাজে আল্লাহর প্রশংসা মূলক কিছু পড়লে হয়ে যাবে কিন্তু দোয়া কুনুত পড়াটাই ওয়াজিব ফলে মুখস্থ না হওয়া পর্যন্ত অন্য দোয়া পড়তে পরেন ৷ তবে সঠিক ভাবে ওয়াজিব আদায় করতে হলে তাড়া তাড়ি দুয়া কুনুত মুখস্ত করতে হবে ৷ প্রথম ২ রাকাত অন্য ফরজ নামাজের প্রথম ২রাকাতের মতই পড়তে হবে। ৩য় রাকাতে সুরা ফাতেহার পরে অন্য যেকোন সুরা মিলিয়ে পড়তে হবে। এর পর ছেলেরা আল্লাহু আক্বার বলে কান পর্যন্ত হাত উঠাবে এব মেয়েরা কাধ পর্যন্ত তার পর আবার হাত বাধবে। এর পরই দুয়া কুনুত পরতে হবে। আমাদের এই পোষ্টে দুয়া কুনুত বাংলায় এবং আরবীতে অর্থসহ বর্ণনা করা হয়েছে সুতরাং যত দ্রুত সম্ভব এই দুয়া মুখস্ত করে নিন। যত দিন মুখস্ত না হয় তত দিন নিচের দুয়াটি পড়তে পারেনঃ রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানতাও ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আযাবান নার। এইটা ১বার পড়বেন।

আরো পড়ুনঃ সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থসহ

এইটা যদি মুখস্থ না থাকে তাহলে আল্লাহুম্মাগ ফিরলী ৩ বার পড়বেন। যদি এইটাও মুখস্ত না থাকে তাহলে সর্ব শেষ পদ্ধতি ”ইয়া রব “ ৩বার পড়বেন। যদি উপরের কোনটিই মনে না থাকে তবে সুরা ইখলাস অর্থাৎ কুলহু আল্লাহু আহাত আলালাহু সামাত এইটা পড়লেও হবে। তবে উপরের পদ্ধতি কিন্তু দোয়া কুনুত এর বিকল্প মনে করা যাবে না। দোয়া কুনুত অবশ্যই আপনাকে মুখস্ত করতে হবে কারন এইটা পড়া সুন্নত। আর বিতরের নামাজ ওয়াজীব তাই অবশ্যই পড়তে হবে। না পড়লে গুনাহ হবে। আর নামাজের মধ্যে কোন সুন্নাত বাদ পড়লে সোয়াবের পরিমান কম হয়ে যায় সেটি তো আমাদের সবারই জানা আছে।

দোয়া কুনুত সূরা। দোয়া কুনুত কোন সূরার অংশ

যারা জানেন না অনেকেই প্রশ্ন করেন বা জানতে চান দোয়া কুনুত কি সূরা বা দোয়া কুনুত কোন সূরার অংশ কি না। তাদের জন্য জানাচ্ছি দোয়া কুনুত কোন সূরা না বা কোন সূরার অংশও না। বরং দোয়া কুনুত হলো একটি বিশেষ দোয়া যা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এশার নামাজের সময় বেতের নামাজে ৩য় রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য পড়ার পর তাকবির দিয়ে দোয়া কুনুত পড়তে হয়।

দোয়া কুনুত এর ফজিলত

উপরের আলোচনায় দোয়া কুনুত এবং বেতরের নামাজের সাথে এর সম্পর্ক সহ নানা বিষয় আমরা জেনেছি। এবার চলুন দোয়া কুনুত এর ফজিলত সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আবু দাউদ এবং আহমদ বিন হাম্বল এর বর্ণনা হতে জানা যায় হাসান ইবনে আলী (রাঃ) এই দোয়াটি মুহাম্মাদের (সাঃ) নিকট থেকে শিখেছিলেন । দাউদ (রঃ) আরও বলেছেন যখন মুসলমানদের উপর কোন বিপদ-আপদ এবং বিপর্যয় আসতো তখন মহা নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দোয়া কুনুত পড়তেন । – মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা (৬৯৬৫)

যখন বান্দা দোয়া কুনুত পড়ে, তখন মহান আল্লাহ তা’আলা বান্দার দোয়া কবুল করে নেন। আর যখন আমরা নামাজে দাড়িয়ে মহান আল্লহার নিকট আনগত্য স্বীকার করি, তখন এর থেকে বড় চাওয়া আর কি বা হতে পারে!

আর যখন নামাজে দোয়া কুনুত পড়ে দোয়া করি, তখন মহান আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা করে দেন, আর এর থেকে কি বড় আর কোনো ফজিলত থাকতে পারে? সুতরাং দোয়া কুনুত এর ফজিলত বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

দোয়া কুনুত এর ফজিলত সম্পর্কে FAQ

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত কি?

উত্তর: বিতরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মিলিয়ে তাকবীরের সাথে যে দুআ পাঠ করা হয় তা হল দুআ কুনুত। এই প্রার্থনায় আল্লাহর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুরোধ রয়েছে। হানাফী মাজহাব মতে বিতর নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজীব।

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত কত প্রকার?

উত্তর: দোয়া কুনুত দুই প্রকার। এগুলো হলো – কুনুতে রাতেবা এবং অন্যটি হলো কুনুতে নাজেলা।

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত সূরা। দোয়া কুনুত কোন সূরার অংশ?

উত্তর: যারা জানেন না অনেকেই প্রশ্ন করেন বা জানতে চান দোয়া কুনুত কি সূরা বা দোয়া কুনুত কোন সূরার অংশ কি না। তাদের জন্য জানাচ্ছি দোয়া কুনুত কোন সূরা না বা কোন সূরার অংশও না। বরং দোয়া কুনুত হলো একটি বিশেষ দোয়া যা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এশার নামাজের সময় বেতের নামাজে ৩য় রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য পড়ার পর তাকবির দিয়ে দোয়া কুনুত পড়তে হয়।

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত কখন পড়তে হয়?

উত্তর: আমরা সকলেই জানি দোয়ায়ে কুনুত দুই প্রকার। একটা হচ্ছে আমরা যে দোয়া সব সময় নামাজের মধ্যে (বিতরের নামাজ) পড়ি সেটা হচ্ছে কুনুতে অজিফার সুরাতে যাকে আমরা কুনুতে রাতেবা বলে থাকি ।

আরেকটা কুনুত হচ্ছে কুনুতে নাজেলা যা সাধারণত কোন এক মহামারী দেখা দিলে কিংবা কোনো এক বিপদের সময় কিংবা দুর্যোগের সময় নামাজে পড়া হয়। যদিও এই বিষয়ে ওলামায়ে কেরামের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে।

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত পড়া কি ওয়াজিব?

উত্তর: বিতরের নামাযের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মিলিয়ে তাকবীরের সাথে যে দুআ পাঠ করা হয় তা হল দুআ কুনুত। হানাফী মাজহাব মতে বিতর নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজীব।

প্রশ্নঃ দোয়া কুনুত না জানলে কীভাবে বেতের নামাজ পড়বেন?

উত্তর: এশার নামাজে বেতের নামাজ ওয়াজিব তাই অবশ্যই বিতরের নামাজ পড়তে হবে। তবে যদি দোয়া কুনুত মুখস্ত না থাকে তবে যত দিন না মুখস্ত হয় তাহলে বেতের নামাজে আল্লাহর প্রশংসা মূলক কিছু পড়লে হয়ে যাবে কিন্তু দোয়া কুনুত পড়াটাই ওয়াজিব ফলে মুখস্থ না হওয়া পর্যন্ত অন্য দোয়া পড়তে পরেন ৷ তবে সঠিকভাবে ওয়াজিব আদায় করতে হলে তাড়া তাড়ি দুয়া কুনুত মুখস্ত করতে হবে ৷ প্রথম ২ রাকাত অন্য ফরজ নামাজের প্রথম ২রাকাতের মতই পড়তে হবে। ৩য় রাকাতে সুরা ফাতেহার পরে অন্য যেকোন সুরা মিলিয়ে পড়তে হবে। এর পর ছেলেরা আল্লাহু আক্বার বলে কান পর্যন্ত হাত উঠাবে এব মেয়েরা কাধ পর্যন্ত তার পর আবার হাত বাধবে। এর পরই দুয়া কুনুত পরতে হবে। আমাদের এই পোষ্টে দুয়া কুনুত বাংলায় এবং আরবীতে অর্থসহ বর্ণনা করা হয়েছে সুতরাং যত দ্রুত সম্ভব এই দুয়া মুখস্ত করে নিন। যত দিন মুখস্ত না হয় তত দিন নিচের দুয়াটি পড়তে পারেনঃ রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানতাও ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আযাবান নার। এইটা ১বার পড়বেন।

দোয়া কুনুত এর ফজিলতঃ শেষ কথা

যে সকল পাঠক দোয়া কুনুত এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন, আশা করি আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত তথ্য এখান হতে জানতে পেরেছেন এবং সর্বপরি দোয়া কুনুত এর ফজিলত সম্পর্কিত আনুসাঙ্গিক সকল তথ্য সম্পর্কেও জানতে পেরেছেন। প্রথমে আমরা বাংলা, আরবিতে দোয়া কুনুত জেনেছি এবং এরপর বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। এছাড়া, যেহেতু দোয়া কুনুত সরাসরি নামাজের সাথে সম্পর্কিত, তাই চেষ্টা করবেন যত দ্রুত সম্ভব, দোয়া কুনুত মুখস্থ করার। অন্যথায় ওয়াজিব আদায় হবে না। কেননা বিতরের নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজিব। আর এই কারণেই আমাদের সকলের উচিত সর্বোচ্চ চেষ্টা করা দোয়া কুনুত দ্রুত মুখস্থ করা এবং বেতের নামাজে তা পাঠ করা।

Leave a Comment